Retinol Cream কখন ব্যবহার করবেন?
Retinol Cream ব্যবহার এখনকার সময়ের সবচেয়ে আলোচিত স্কিনকেয়ার টপিকগুলোর একটি। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং মসৃণতা ধরে রাখতে অনেকেই Retinol ভিত্তিক ক্রিমের দিকে ঝুঁকছেন। কিন্তু
Retinol Cream ব্যবহার এখনকার সময়ের সবচেয়ে আলোচিত স্কিনকেয়ার টপিকগুলোর একটি। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং মসৃণতা ধরে রাখতে অনেকেই Retinol ভিত্তিক ক্রিমের দিকে ঝুঁকছেন। কিন্তু
📘 টেবিল অফ কনটেন্টস: 🧬 ১. মেলাসমা ও ব্রণের দাগ: সমস্যা ও পার্থক্য মেলাসমা ত্বকে গাঢ় বাদামি ছোপ বা দাগ হিসেবে দেখা দেয়, যা সাধারণত গাল, নাক, কপাল ও ঠোঁটের
আমরা যখন ত্বকের যত্নের কথা ভাবি, তখন মুখ, চোখ, হাত, এমনকি পায়ের যত্নও করি—কিন্তু ঠোঁট? অনেক সময়েই উপেক্ষিত থেকে যায়। অথচ ঠোঁটও প্রতিদিনের ধুলোবালি, রোদ, ঠাণ্ডা ও মেকআপের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত
🔰 ভূমিকা আজকাল “ত্বক উজ্জ্বল করা” শব্দটি শুনলেই প্রথমেই মাথায় আসে গ্লুটাথায়ন। অনেকে গ্লুটাথায়ন ট্যাবলেট, ইনজেকশন কিংবা ক্রিম ব্যবহার করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে – Glutathione
ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে প্রথম ধাপই হলো সঠিকভাবে মুখ পরিষ্কার করা। কিন্তু সংবেদনশীল ত্বকের মানুষদের জন্য এই কাজটি এক চ্যালেঞ্জ। সাধারণ ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ অনেক সময় ত্বকে র্যাশ, লালভাব বা জ্বালাভাব
🔰 ভূমিকা ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ক্লিনজিং। কিন্তু যাদের ত্বক সংবেদনশীল, তাদের জন্য উপযুক্ত ক্লিনজার খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অনেক ক্লিনজারই ত্বকের আর্দ্রতা কেড়ে
মেলাসমা—ত্বকের এমন একটি অবস্থা যা অনেকের আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলে। এটি সাধারণত গালে, কপালে, নাকে বা ঠোঁটের উপরের অংশে দেখা যায়। গর্ভাবস্থা, হরমোনজনিত পরিবর্তন, অতিরিক্ত রোদে থাকা বা জিনগত কারণেও এই
বাংলাদেশে বিউটি ও পার্সোনাল কেয়ার পণ্যের চাহিদা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। স্কিনকেয়ার থেকে শুরু করে হেয়ার কেয়ার, অ্যান্টি-এজিং থেকে পুরুষদের গ্রুমিং – প্রতিটি বিভাগেই রয়েছে অনেক জনপ্রিয় পণ্য। আজকের ব্লগে
ত্বকে দাগ বা রঙের তারতম্য এখন একটি সাধারণ সমস্যা। Hyperpigmentation—অর্থাৎ ত্বকের নির্দিষ্ট অংশে রঙ গাঢ় হয়ে যাওয়া—অনেকেরই আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলে। এটি নানা কারণে হতে পারে: সূর্যের প্রভাব, বয়স, হরমোন, ত্বকে
ত্বকের যত্নে যেসব উপাদান যুগান্তকারী প্রভাব ফেলেছে, তার মধ্যে একটি হলো Salicylic acid। ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস, ক্লোগড পোরস—সব সমস্যার এক আধুনিক সমাধান এই অ্যাসিড। তবে বাংলাদেশে এই সিরাম বেছে নেওয়ার সময়
আপনি কি জানেন, আমাদের ত্বকে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস এবং ভাইরাস বাস করে? এটাকে বলা হয় স্কিন মাইক্রোবায়োম (skin microbiome)। এই জটিল পরিবেশ ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করে এবং আমাদের প্রাকৃতিক
বৃষ্টি মানেই যেন প্রাণ জুড়ানো প্রশান্তি! কিন্তু ত্বকের জন্য বৃষ্টির সময়টা হয়ে উঠতে পারে অস্বস্তিকর ও জটিল। স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় ত্বকে ঘাম জমে, ধুলাবালির সঙ্গে মিশে স্কিন ব্রেকআউট, ফাঙ্গাল ইনফেকশন কিংবা
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে দেখা দেয় নানা রকম পরিবর্তন—মসৃণতা হারিয়ে যায়, চোখের পাশে সূক্ষ্ম রেখা দেখা দেয়, এবং গালের টানটান ভাব কমে আসে। অথচ এখনকার জীবনযাত্রা, স্ট্রেস ও দূষণের
🌸 ভূমিকা একটি সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পাওয়ার পেছনে মূল রহস্য হলো নিয়মিত ও সঠিক skin care routine। অনেকেই ভাবেন—”আমার তো ত্বকে কোনো সমস্যা নেই, তাহলে রুটিন কেন দরকার?” কিন্তু
ত্বকের যত্নে একটি নাম বারবার উঠে আসে—Salicylic acid। বিশেষ করে ব্রণপ্রবণ ও অয়েলি স্কিনের জন্য এই উপাদানটি যেন আশীর্বাদ। ২০২৪–২৫ সালে সালিসাইলিক অ্যাসিড কেন ত্বক বিশেষজ্ঞদের এবং সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছে
ত্বকের যত্নে আমরা অনেক কিছু ব্যবহার করি—সাবান, ফেসওয়াশ, স্ক্রাব, মাস্ক ইত্যাদি। তবে স্কিন কেয়ারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপগুলোর একটি হলো ক্লিনজিং, আর সেখানে “CeraVe cleanser” নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে সেরা হিসেবে। বিশ্বজুড়ে
ত্বকের যত্নে প্রতিনিয়ত আসছে নতুন উপাদান আর ট্রেন্ড। তবে এর মাঝে যে একটি উপাদান বারবার আলোচনায় আসে, সেটি হলো — Retinol cream। বিশেষ করে বলিরেখা, একনে দাগ, অমসৃণ ত্বক এবং
বয়স বাড়া একপ্রকার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, কিন্তু ত্বকের ওপর এর প্রভাব—যেমন বলিরেখা, মসৃণতা হারানো, দাগ—আমাদের অনেক সময় অস্বস্তিকর মনে হয়। এই কারণে anti aging cream ব্যবহারে আগ্রহী হচ্ছেন অনেকেই। তবে প্রশ্ন
বর্তমানে সৌন্দর্যপ্রেমীদের মুখে মুখে একটি নাম — Korean skincare products। এই শব্দগুচ্ছ এখন আর কেবল কোরিয়া সীমাবদ্ধ নেই, বরং পুরো বিশ্বের স্কিন কেয়ার মার্কেটে একটি বড় অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে।
শরীরের বিভিন্ন জায়গায় দাগ থাকা কেবল সৌন্দর্য নয়, আত্মবিশ্বাসেও প্রভাব ফেলে। এটি হতে পারে কাটাছেঁড়া, অপারেশন, সিজার, পুড়ে যাওয়া, অথবা অ্যাকনের দাগ। ভালো হয়ে গেলেও দাগ থেকে যায়। এইসব সমস্যা